![]() |
| সভাপতি সকলের সামনে রাহেমা আক্তার কে তার টাকা তার হাতে তুলে দিচ্ছেন । |
নিজেস্ব প্রতিবেদক:
আজ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আইন সহায়তা কেন্দ্র ফাউন্ডেশন রাজশাহী জেলা স্পেশাল কমিটির উদ্দোগে রাজশাহী বিভাগীয় পরিচালক কাঁকনহাট বাজার গুড়পট্টি অফিসে স্বামী স্ত্রীর মাঝে বিবাহ বিচ্ছেদ মিমাংসার পর সকল দেনা পাওনা মেয়েকে তথা মোসা: রাহেমা আক্তারকে বুঝিয়ে দেওয়া হয় ।
বাদী মোসা: রাহেমা আক্তার,পিতা: মোঃ আঃ হান্নান বর্তমান ঠিকানা সাং- আমতুলিপাড়া, কাকনহাট,গোদাগাড়ী,রাজশাহী গত ১/০৫/২০২১ ইং তারিখে রাজশাহী জেলা স্পেশাল কমিটির অফিসে বিবাদী মো: রনি দিং পিতা: মো: দুলু ,মাতা: মোসা: সাহিনা বেগম, সাং-বসুয়া উত্তরপাড়া, মিয়াপাড়া, বোয়ালিয়া,রাজশাহীএর বিরুদ্ধে লিখিত ভাবে একটি অভিযোগ করে। তার অভিযোগের ভিত্তিতে রাজশাহী জেলা স্পেশাল কমিটির সভাপতি ও রাজশাহী বিভাগীয় পরিচালক জনাব মো: মানসুরুর রহমান সরেজমিনে তদন্ত করার জন্য ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি টিম গঠন করেন। উক্ত টিমের সদস্যগণ হলেন জনাব মো: মিজানুর রহমান (মেসের) সাধারণ সম্পাদক রাজশাহী জেলা স্পেশাল কমিটি, জনাব জুয়েল আহম্মেদ যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক রাজশাহী জেলা স্পেশাল কমিটি, জনাব মো: ওয়াদুদ আলি দপ্তর সম্পাদক রাজশাহী জেলা স্পেশাল কমিটি ও তানোর উপজেলা কমিটির সভাপতি, জনাব মি. স্যামুয়েল হাসদা প্রচার সম্পাদক রাজশাহী জেলা স্পেশাল কমিটি, জনাব মো: তরিকুল ইসলাম অর্থ সম্পাদক রাজশাহী জেলা স্পেশাল কমিটি কে সঙ্গে নিয়ে গত ১৮/০৫/২০২১ইং তারিখে সরেজমিন তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা পেলে সভাপতি সাহেব বিবাদীদের আজ ২৯-০৫-২১ ইং তারিখে মিমাংসার লক্ষে শালিসি সভার আয়োজন করেন ও উভয় পক্ষকে হাজির হওয়ার জন্য মৌখিক ভাবে জানান।
তার পরি প্রেক্ষিতে আজ উভয় পক্ষ হাজির হলে অফিস কক্ষে তাদের কে নিয়ে শালিসের আয়োজন করা হয়। সংস্থার রাজশাহী বিভাগীয় পরিচালকসহ উপস্থিত সকলে তাদের উভয়কে পুনরায় ঘর সংসার করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করেও তা সুফল না পাওয়ায় উপস্থিত সকলে পরবর্তীতে মিমাংসা করার জন্য উদ্দোগ গ্রহণ করে। উক্ত শালিসি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তদন্ত টিম সহ জনাব মো: আজাহার আলি সহ-সভাপতি রাজশাহী জেলা স্পেশাল কমিটি, জনাব মো: হাবিবুর রহমান বাবু সহ-সাধারণ সম্পাদক রাজশাহী জেলা স্পেশাল কমিটি, জনাব মো: আরসেদ আলী ৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কাঁকনহাট পৌরসভা, জনাব মো: আব্দুল্লা জুল আরেফিন কাজল, জনাব মো: জয়নাল আবেদিন জনি, জনাব মো: মজিবুর রহমান, জনাব মো: আব্দুল করিম, জনাব মো: আমিরুল ইসলাম সহ উভয় পক্ষের গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
শালিসি বৈঠকে উভয় পক্ষের সুনানির পর সভাপতি সাহেব সাত সদস্য বিশিষ্ট একটি জুড়িবোর্ড গঠন করেন। জুড়িবোর্ডের সিদ্ধান্তমতে মেয়ে পক্ষকে মোহরানা ও খোরপোষ বাবদ ১,১১,০০০/-(এক লক্ষ এগারো হাজার) টাকা মাত্র মেয়ের হাতে তুলে দেন বা মেয়েকে সকলের সামনে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
কাকন জার্নাল/তরিকুল ইসলাম






No comments:
Post a Comment