নিজস্ব প্রতিবেদক
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আইন সহায়তা কেন্দ্র ফাউন্ডেশন রাজশাহী জেলা স্পেশাল কমিটির যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহম্মেদ এর উপর হামলার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা প্রকাশ।
এই হামলার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আসক ফাউন্ডেশন রাজশাহী বিভাগীয় পরিচালক জনাব মো: মানসুরুর রহমান সাহেব বলেছেন যারা জুয়েল আহম্মেদ এর উপর হামলা চালিয়েছে তাদের কে যেনো অতি দূতু আইনের আওতায় আনা হয়। আমি রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কাছে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করবো তিনি যাতে এই বিষয়ে কার্যকরি প্রদক্ষেপ গ্রহণ করেন। সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মকর্তার উপর হামলা এই সভ্য সমাজে মেনে নেওয়া যায় না।
জুয়েল আহম্মেদ এর কাছে বিষয়টি জানতে চাই তিনি বলেন আমি রাজশাহীর ছোটবনগ্রামে ছোট বোনের
বাসায় আমার অসুস্থ ছোট ভাই মোঃ মিলন শেখকে খাবার দিতে গেলে কবিরাজের
উপস্থিতি সেখানে পান। তার ছোট ভাইকে চিকিৎসার নামে টাকা হাতিয়ে নিতে কবিরাজের
ঔষধে ভন্ডামি ধরা পড়ে। এই বিষয়ে আমি প্রতিবাদ জানালে। কবিরাজ ও
কবিরাজের সহকর্মী ভুট্টু, ভাদুসহ আরো ৩ জন অকথ্য ভাষায় আমাকে গালিগালাজ করে। আমি তাদেরকে গালিগালাজ করতে নিষেধ করায় এক পর্যায়ে তারা আমাকে মারধর শুরু
করে।
জুয়েল আহমেদ জানান, তারা অসুখ ভালো করার নামে মানুষের সাথে টাকা হাতিয়ে নেয়ার ব্যবসা করে যাচ্ছে। আজ আমার ওপর হামলা হয়েছে। কাল অন্য কোন সাংবাদিক বা মানুষের হামলা হতে পারে তাই আমি প্রসাশনের কাছে এর দ্রুত বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
তাঁর ছোট ভাই সম্পর্কে জুয়েল আহাম্মেদ বলেন, আমার ছোট ভাইয়ের কিডনীতে পাথর হয়েছে। চিকিৎসা চলছে, সে আমার ছোট বোনের বাড়ি বাচ্চুর মোড়, চন্দ্রিমা এলাকাটার ছোটবনগ্রামে বেড়াতে যায়। তাদের বাসায় গিয়েছিলাম খাবার দিতে। আমরা জুয়েল আহমেদ বলিযে আপনিকি এই বিষয়ে কোন আইনি প্রদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন তিনি বলেন, আমি চন্দ্রিমা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছি। চন্দ্রিমা থানা থেকে বলা হয়েছে তারা দ্রুত ব্যবস্থা নিবে।




No comments:
Post a Comment